নেটের জন্য কোন মোবাইল ভালো হবে এখনই জেনে নিন

প্রিয় বন্ধুগণ নেট চালাই না এমন মানুষ খুব কমই আছে। যারা সব সময় মোবাইলে নেটে কাজ করে থাকেন তাদের জন্য নেট ভালো চলবে এরকম মোবাইল থাকা খুবই প্রয়োজন পড়ে। কারন অনেক মোবাইলে নেট চালানোর সময় ধীরগতিতে চলে তাই ঠিকমতো কাজ করা যায় না তাই আজকের এই আর্টিকেলে নেটের জন্য কোন মোবাইল ভালো হবে সে বিষয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।
নেটের জন্য কোন মোবাইল ভালো হবে এখনই জেনে নিন
আপনি যদি মোবাইল চালানোর সময় নেটের সমস্যায় ভুগে থাকেন তাহলে আজকের এই আর্টিকেল পোস্টটি আপনার জন্য খুবই চমৎকার হতে চলেছে কেননা এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনি নেটের জন্য কোন মোবাইল ভালো হবে সেটি জানতে পারবেন এর পাশাপাশি কোন মোবাইল কোম্পানির ফোন ভালো ও কোন মোবাইলে চার্জ বেশি থাকে ইত্যাদি আরো অনেক বিষয়ে জানতে পারবেন। 

ভূমিকা

বর্তমান সময়ে প্রতিটা মানুষের হাতে হাতে স্মার্ট ফোন রয়েছে এই স্মার্টফোনের মাধ্যমে অডিও অথবা ভিডিও কলের মাধ্যমে এক জায়গা থেকে আরেক জায়গা খুব দ্রুত যোগাযোগ করতে পারছে এছাড়া এই মোবাইল ফোনের মাধ্যমে মানুষ ঘরে বসেই পৃথিবীর যেকোন প্রান্তের দৃশ্য উপভোগ করতে পারছে। 

আমাদের মধ্যে অনেক মানুষই আছেন যারা বেশিরভাগ সময়ই মোবাইলে নেট ব্যবহার করে থাকেন। কিন্তু মোবাইলে নেট চালিয়ে তেমন একটা তৃপ্তি পান না মোবাইলের নেটের সমস্যার কারণে। আপনিও যদি তাদের মধ্যে একজন হয়ে থাকেন এবং নেটের জন্য একটি ভাল ফোন খুঁজছেন তাহলে সঠিক জায়গায় এসেছেন।


এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়লে আপনি নেটের জন্য কোন মোবাইল ভালো এবং কোন ফোনের ক্যামেরা ভালো এছাড়া কোন মোবাইল কোম্পানির ফোন ভালো ইত্যাদি আরো অনেক বিষয়ে জানতে পারবেন।

নেটের জন্য কোন মোবাইল ভালো

অনেকেই জানতে চেয়ে থাকেন নেটের জন্য কোন মোবাইলটি ভালো হবে সেটা জানার আগে আপনাকে আগে জানতে হবে সিম সম্পর্কে। বাংলাদেশে মোট ৬টি সিম কোম্পানি রয়েছে সেগুলি হলঃ গ্রামীণফোন, বাংলালিংক, রবি, সিটিসেল, টেলিটক এবং এয়ারটেল। এগুলোর মধ্যে থেকে গ্রামীণফোন সিমের নেটওয়ার্ক সবচেয়ে ভালো। তাছাড়া এখন সব সিমি 4G।

তাই নেটের জন্য কোন মোবাইল ভালো সেটা জানার আগে প্রথমে আপনাকে আপনার সিম দেখতে হবে যে আপনার সিমটি 4G কিনা। কারণ একটা সময় ছিল যখন মানুষ 2G সিম ব্যবহার করত শুধু কথা বলার জন্য পরে আস্তে আস্তে 2G থেকে 3G হয় তারপর এখন 4G। 

এবার আসা যাক মোবাইল সম্পর্কে। ঠিক সিমের মতই মোবাইলেও একই সিস্টেম আপনার মোবাইলটি যদি 2G অথবা 3G সাপোর্টেড হয়ে থাকে তাহলে আপনার মোবাইলের নেট ধীর গতিতে চলবে যতই আপনি 4G সিম ঢোকান না কেন। তাই নেটের জন্য মোবাইল কেনার আগে মোবাইলটি 4G অথবা 5G সাপোর্টেড কিনা সেটি দেখে কিনুন।

বর্তমানে এখন বাংলাদেশে 4G নেটওয়ার্ক চলছে কিন্তু ১ থেকে ২ বছর পরেই 5G সেবা চালু হয়ে যাবে তাই আপনি যদি এখন 4G সাপোর্টেড মোবাইল নেন তাহলে পরবর্তীতে 5G সিম আপনার 4G নেটওয়ার্ক সাপোর্টেড মোবাইলে ঢুকালে কোন কাজে আসবে না তাই আপনার উচিত 5G নেটওয়ার্ক সাপোর্টেড এরকম ফোন কেনা। 

আপনার সুবিধার্থে নিচে কয়েকটি 5G নেটওয়ার্ক সাপোর্টেড এবং নেটের জন্য ভালো ফোনের নাম দেওয়া হলো। যে ফোনগুলি ব্যবহার করলে আপনি আরামে কোন ঝামেলা ছাড়াই নেট ব্যবহার করতে পারবেন। চলুন তাহলে সে মোবাইলের নাম জেনে নেওয়া যাক যে মোবাইলগুলি নেটের জন্য খুব ভালো হবে।
  • Samsung M52
  • Samsung F34
  • Redmi note 12 Pro
  • Realme 10
  • Poco X5 Pro
  • Realme 11 Pro
  • Poco M3 Pro
  • Redmi note 10T
  • Mi 11 Lite
  • Realme x7 Max
  • Oppo F21 Pro 
  • Vivo T2x
  • Realme 11x
  • Honor X98
  • Samsung Galaxy M14
  • One plus 11R
  • Samsung Galaxy S23
  • Poco M4
  • Vivo T1
উপরের উল্লেখিত এই ফোনগুলো যদি আপনি ব্যবহার করেন তাহলে নেট চলবে খুব দ্রুত এছাড়া এই ফোনগুলোর ক্যামেরা অনেক ভালো। এই ফোনগুলি 5G নেটওয়ার্ক সাপোর্ট করে তাই ভবিষ্যতে যদি বাংলাদেশের সিম গুলো 4G থেকে 5G হয় তাহলে আপনি এই ফোনগুলোতে খুব সহজে 5G নেটওয়ার্ক উপভোগ করতে পারবেন এবং নেট চলবে উরাধুরা।

কোন মোবাইল কোম্পানির ফোন ভালো

যখন কেউ মোবাইল কিনার জন্য চিন্তা ভাবনা করেন তখন অনেক দ্বিধাদ্বন্দ্ব কাজ করে অনেকে আবার কনফিউশনে পড়ে যাই যে কোন ব্র্যান্ডের ফোন কিনবো, কোন কোম্পানির ফোন কিনবো এটা নিয়ে। সাধারণ যে মানুষগুলো আছেন যারা টেকনোলজি সম্পর্কে জানেন না তারা মোবাইল ফোন কেনার সময় কোন কোম্পানি ভাল হবে এইসব কিছু দেখে না। 

আবার অনেকেই আছেন যারা ভালোভাবে দেখে শুনে মোবাইল কিনতে চান কারণ প্রতিদিন তো আর মোবাইল কিনা হবে না এজন্য চাই যে একটু ভালো কোম্পানির ফোন কিনতে। আপনি যদি ভালো কোম্পানির ফোন নিতে চান তাহলে আপনাকে দেখতে হবে কোন কোম্পানির সার্ভিস ভালো দেয় এবং কোন কোম্পানির ফোন সবাই ব্যবহার করে। 

এই সব না দেখে যদি আপনি উল্টাপাল্টা কোম্পানির ফোন কিনে নেন তাহলে আপনার ফোন বেশি দিন চলবে না বিভিন্ন সমস্যা দেখা যাবে পরে বিভ্রান্তিতে পড়বেন তাই মোবাইল কেনার জন্য ভালো কোম্পানি বেছে নেওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ। 

তো আমাদের বাংলাদেশের বেশ কয়েকটি ভালো ব্যান্ডের মোবাইল কোম্পানী রয়েছে যেগুলির মোবাইল
ব্যবহার করলে আপনি ভালো সার্ভিস পাবেন এবং দীর্ঘদিন যাব চলবে। নিচে বেশ কয়েকটি ভালো মোবাইল কোম্পানির নাম উল্লেখ করা হলোঃ 
  • স্যামসাং
  • অ্যাপেল
  • শাওমি
  • আসুস
  • ভিভো
  • রিয়েলমি
  • লেনোভো
  • নকিয়া
  • ওপো
  • ওয়ানপ্লাস
  • মটোরোলা
  • সনি

বাংলাদেশের সবচেয়ে ভালো মোবাইল কোনটি

অনেকেই জানতে চেয়ে থাকেন বাংলাদেশের সবচেয়ে ভালো মোবাইল ফোন কোনটি। বর্তমানে বাংলাদেশে অনেক মোবাইল কোম্পানির ফোন রয়েছে তবে সবচেয়ে ভালো মোবাইলের কথা উঠলে প্রথমেই অ্যাপেল কোম্পানির কথা মনে পড়ে। অ্যাপেল কোম্পানি লেটেস্ট নতুন আরেকটি ফোন বাজারে ছেড়েছে যার নাম হচ্ছে Iphone 15 Pro Max. 
ছবিঃ Iphone 15 Pro Max
এই ফোনটি বর্তমানে বাংলাদেশের সবচেয়ে ভালো মোবাইলের মধ্যে একটি বলা যায়। এই ফোনটি যেমন দামের দিক থেকে অনেক বেশি তেমন কাজের দিক থেকে অন্য ফোনে তুলনায় অনেক বেশি। যারা বাংলাদেশের সবচেয়ে ভালো মোবাইল ফোন কিনার জন্য খুঁজছেন তারা নিঃসন্দেহে এই Iphone 15 Pro Max অথবা Iphone 14 Pro Max যে কোন একটি নিতে পারেন।


এছাড়া অ্যাপেল কোম্পানির পরে হচ্ছে স্যামসাং কোম্পানি। অনেকে আছেন যারা iphone ব্যবহার করতে চান না তাদের জন্য বাংলাদেশের সবচেয়ে ভালো মোবাইল ফোন হচ্ছে স্যামসাং। samsung কোম্পানির সবচেয়ে লেটেস্ট মডেলের ফোন হচ্ছে Samsung Galaxy S20 Ultra এবং Samsung Galaxy Z Flip।
ছবিঃ Samsung Galaxy S20 Ultra
ছবিঃ Samsung Galaxy Z Flip
Samsung এর এই দুইটি মডেলের ফোনের মধ্যে আপনি যেকোনো একটি নিঃসন্দেহে নিতে পারেন। এই samsung কোম্পানির ফোন গুলি এমপি মন্ত্রী থেকে শুরু করে সব বয়সের মানুষের কাছেই অনেক জনপ্রিয়। এইগুলো ছাড়াও বাংলাদেশ অন্য কোম্পানির ভালো মোবাইল ফোন রয়েছে সেগুলির নাম নিচে দেওয়া হলঃ
  • Asus ROG 6
  • Xiaomi 12 Pro
  • Oneplus 11
  • Google pixel 10 Pro
  • Vivo v23 Pro
  • Oppo F21 Pro
  • Huawei Mate 40Pro

কোন মোবাইলে চার্জ বেশি থাকে

কোন মানুষ মোবাইল ফোন কিনতে গেলে দুটি বিষয়ের উপর নজর রাখে সেটি হচ্ছে ক্যামেরা এবং ব্যাটারি। দিন দিন মোবাইল নির্ভরতা যত বাড়ছে এবং যত বেশি নতুন নতুন ফিউচার যোগ হচ্ছে ততই চাপ বাড়ছে মোবাইলের ব্যাটারির ওপর। ৩-৪ হাজার থেকে বেড়ে এখন ৫০০০ মিলি এম্পিয়ার পৌঁছেছে মোবাইলের ব্যাটারি কিন্তু তবুও যথেষ্ট নয় অতিরিক্ত ব্যবহারকারীর জন্য।

গ্রাহকদের অতিরিক্ত ব্যাটারির চাহিদা পূরণ করতে Doogee বাজারে নিয়ে এসেছে নতুন স্মার্টফোন যার নাম হচ্ছে Doogee V Max. 
এই ফোনটিতে একবার চার্জ দিলেই চলবে ৬৪ দিন অর্থাৎ এমনি চালু করে রেখে দিলে এক চার্জে ৬৪ দিন পর্যন্ত চলবে এবং প্রতিদিন ব্যবহার করলে ১০ দিন অনায়াসে পার হয়ে যাবে। Doogee V Max এই ফোনটিতে পৃথিবীর সব মোবাইলে চাইতে বেশি ব্যাটারি এম্পিয়ার দেওয়া আছে। এই ফোনটিতে ২২০০০ মিলি এম্পিয়ার ব্যাটারি দেওয়া আছে।

এই ফোনটি হাত থেকে পড়ে গেলেও সহজে ভাঙবে না এমনকি পানিতে ভিজলে অথবা ডুবে রাখলেও কিছু হবে না। বিশেষ করে যারা বনে জঙ্গলে ঘুরতে গিয়ে থাকেন তাদের জন্য খুবই উপযোগী একটি ফোন এছাড়া যারা অতিরিক্ত মোবাইল ব্যবহার করেন তাদের জন্য এই ফোনটি বেস্ট হবে।

সবচেয়ে বেশি চার্জ থাকে কোন বাটন মোবাইলে

অনেকেই জানতে চেয়ে থাকেন সবচেয়ে চার্জ বেশি থাকে কোন বাটন মোবাইলে আবার আমাদের মধ্যে অনেকে আছেন যাদের বাটন মোবাইলে সব সময় কথা বলতে হয় এবং নানান কাজ করতে হয় ফলে বাটন মোবাইলে বেশিক্ষণ চার্জ থাকে না ফলে বিভ্রান্তিতে পড়তে হয় তাই এই অংশে আপনাদের তিনটি বাটন ফোন সম্পর্কে জানাবো যে ফোন গুলো ব্যবহার করলে অনেকক্ষণ চার্জ থাকবে।


সবচেয়ে বেশি চার্জ থাকে এমন কয়েকটি বাটন মোবাইলের নাম নিচে উল্লেখ করা হলোঃ
  • Symphony BL120
  • Itel it 2171
  • Marcel A80
উপরের উল্লেখিত এই তিনটি ফোনের ভিতর যেকোনো একটি ফোন আপনি ব্যবহার করতে পারেন। এই ফোন গুলো আপনি ব্যবহার করলে অনেকক্ষণ যাবত ব্যাটারি ব্যাকআপ পাবেন এবং লাউড স্পিকারে কথা বলতে পারবেন এর পাশাপাশি ছোট একটি ক্যামেরা আছে যার সাহায্যে আপনি ছবিও তুলতে পারবেন।

ভালো ক্যামেরা ফোন চেনার উপায়

আপনি কি ছবি তুলতে ভালোবাসেন? মোবাইল ফোন খুজছেন ফটোগ্রাফির জন্য। ভালো ফটোগ্রাফি হবে এমন স্মার্টফোন কিনতে হলে কি কি দেখে কেনা উচিত। কম দামে যদি ফটোগ্রাফির জন্য ভালো মোবাইল কিনতে চান তাহলে কি কি জিনিস দেখে নিতে হবে এইসব বিষয় নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব। চলুন তাহলে ভালো ক্যামেরা ফোন চেনার উপায়গুলো জেনে নেওয়া যাক।

১। আমরা এখন সকলেই জানি যে মেগাপিক্সেল দেখে ফোন কিনা কোন মানে হয় না হোক সেটা ২০০ মেগাপিক্সেল অথবা ১০৮ মেগাপিক্সেল তাতে কিছু যায় আসে না কারণ একটি ডিএসএলআর ক্যামেরাতেই সর্বোচ্চ ১২ মেগাপিক্সেল দেওয়া হয়ে থাকে। কিন্তু অনেকেই এটা জানে না যে মেগাপিক্সেল যদি না দেখা হয় তাহলে এর বদলে কি দেখতে হবে। তার বদলে দেখতে হবে সেন্সরের সাইজ।

যে মোবাইলে যত বড় সেন্সর হবে তত বেশি আলো ক্যাপচার করতে পারবে তত বেশি ডিটেলস থাকবে এবং তত ভালো ছবি উঠবে। তাই ভালো মোবাইল ফোন কেনার আগে সেন্সরের সাইজ কত বড় তা যাচাই করে কিনুন।

২। আমরা অনেকেই ফোন কেনার সময় মেগাপিক্সেল দেখি অথচ ক্যামেরার পাশে ছোট করে লিখা থাকে সেই ক্যামেরাটার এপারচার কত সেটা দেখি না। দেখবেন ক্যামেরার পাশে ছোট করে লিখা থাকবে F1.8- F2.0 এই সংখ্যাটা যত কম হবে তত এপারচার সাইজ বেশি হবে এবং এপারচার সাইজ যত বেশি হবে তত বাইরে থেকে আলো ক্যাপচার করে সেন্সর ভালো ফটো আপনাকে দিবে।

কিন্তু এপারচার F সংখ্যাটা মোবাইলের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ 1.4 হয় এর থেকে নিচে আসে না। তাই মোবাইল কেনার সময় এপারচার F1.4 আছে এমন ফোন নিবেন। তো এপারচারের সংখ্যাটা যত কম হবে তত লোলাইট ফটোগ্রাফি তত ভালো হবে।

৩। তৃতীয় পয়েন্ট হচ্ছে আপনি ভাল ক্যামেরা ফোন নেওয়ার সময় সে ফোনে তিনটি ক্যামেরা আছে কিনা সেটি দেখে নেবেন কারণ একটি ভাল ক্যামেরা ফোনে একটি প্রাইমারি লেন্স থাকতে হবে, একটা আল্ট্রা ওআইড অ্যাঙ্গেল সাথে মাইক্রো লেন্স এবং আরেকটা টেলি ফটো জুম লেন্স থাকতে হবে। তো ভালো মোবাইল ফোন কেনার সময় এই তিনটি লেন্স আছে কিনা দেখে নিবেন।

আমাদের শেষ কথা

প্রিয় পাঠক নেটের জন্য ভালো মোবাইল কেনার আগে অবশ্যই আপনার সিমটি যাচাই করে নিবেন 4G  কিনা কারণ 2G-3G সিম হলে নেট ধীরগতিতে চলবে যতই আপনি মোবাইল কিনেন না কেন। আর মোবাইল কেনার সময় অবশ্যই 5G নেটওয়ার্ক সাপোর্টেড এমন মোবাইল দেখে কিনবেন। আমার মতামত আপনাকে জানালাম।

প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলে নেটের জন্য কোন মোবাইল ভালো এবং কোন মোবাইল কোম্পানির ফোন ভালো আরো অনেক বিষয় বিস্তারিত আলোচনা করেছি আশা করি আপনি সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়েছেন। আপনার যদি কোন মতামত অথবা প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে নিচে কমেন্ট করে আমাদেরকে জানাতে পারেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Edu 360 BD নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url