ইউরোম্যাক্স ডি এর কাজ কি? কিসের ওষুধ, খাওয়ার নিয়ম

আজকের এই আর্টিকেলে ইউরোম্যাক্স ডি এর কাজ কি, খাওয়ার নিয়ম এবং uromax 0.4 এর কাজ কি সে সম্পর্কে আলোচনা করব। অনেকেই আছেন যারা ইউরোম্যাক্স ডি কিসের ওষুধ অর্থাৎ কি কাজ করে সেটা জানেন না। আবার অনেকে ইউরোম্যাক্স ডি ও uromax 0.4 এই দুটো ওষুধের নাম একই দেখে একটি ওষুধ মনে করেন কিন্তু দুটি ভিন্ন ওষুধ তাই ওষুধ সম্পর্কে জানা গুরুত্বপূর্ণ।
ইউরোম্যাক্স ডি এর কাজ কি এবং Uromax 0.4 এর কাজ কি, খাওয়ার নিয়ম
আপনি যদি ইউরোম্যাক্স ডি এর কাজ কি এবং uromax d খাওয়ার নিয়ম, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া সম্পর্কে না জেনে থাকেন তাহলে আজকের এই আর্টিকেলে পোস্টটি আপনার জন্য এই আর্টিকেলে ইউরোম্যাক্স সম্পর্কিত সকল তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করব। চলুন তাহলে ইউরোম্যাক্স ডি এবং uromax 0.4 এর কাজ কি সেই সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক।
পোস্ট সূচিপত্রঃ

ভূমিকা

বন্ধুরা আজকে আমরা জানবো ইউরোমেক্স বিষয়ে এই ইউরোম্যাক্স গ্রুপের নাম বা জেনেরিক নাম হচ্ছে টামসুলোসিন হাইড্রোক্লোরাইড এটার পাওয়ার হচ্ছে ০.০৪ মিলিগ্রাম। আর এই ইউরোম্যাক্স এর প্রতিটা ক্যাপসুল হচ্ছে ১১ টাকা করে যা আগে ১০ টাকা করে দাম ছিল এবং ইউরোম্যাক্স ডি আছে পাশাপাশি এটি ২টি পাওয়ারে হয়ে থাকে একটি হচ্ছে ইউরোম্যাক্স আর আরেকটি হচ্ছে ইউরোম্যাক্স ডি।

তো আজকের আর্টিকেলে আমরা আলোচনা করব এই ইউরোম্যাক্স ট্যাবলেটটা কাদের দেওয়া হয় এবং এটি কাদের জন্য ও ইউরোম্যাক্স ডি এর কাজ কি এবং uromax 0.4 এর কাজ কি ও uromax d খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে সবকিছুই তুলে ধরার চেষ্টা করব এই আর্টিকেলে।

এই ইউরোম্যাক্সটা দীর্ঘদিন যাবৎ ব্র্যান্ড লিডার হয়ে আছে বাংলাদেশের ফার্মেসী গুলোতে যেমন ধরেন বিভিন্ন কোম্পানি সময়ের পরিবর্তনে বিভিন্ন নাম নিয়ে এসেছে তবে এই ইউরোম্যাক্সটা বেশি চলে সেই বিধায় অনেকে গুগলে সার্চ করে ওয়েবসাইটে ইউরোম্যাক্স ডি এর কাজ কি আসলে জেনে নেই সেজন্য আপনাদেরকে সব কিছুই তুলে ধরব। তাই ইউরোম্যাক্স ক্যাপসুলটি সম্পর্কে জানতে হলে পোস্টটি মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।

ইউরোম্যাক্স ডি এর কাজ কি

ইউরোম্যাক্স ডি তে রয়েছে ট্যামসুলোসিন হাইড্রোক্লোরাইড এবং ডুটাস্টেরাইড যা আমাদের প্রোস্টেট গ্রন্থির সমস্যা পুরুষদের জন্য বিশেষভাবে কাজ করে এই ওষুধটি মূলত মহিলাদের এবং ছোট বাচ্চাদের জন্য ব্যবহার করা হয় না। 
এটি পুরুষদের প্রোস্টেট গ্রন্থী সমস্যা যেমন প্রসব করতে অসুবিধা, ঘন ঘন প্রসাব হওয়া, প্রসাবে জ্বালাপোড়া করা, প্রসাবের রং হলুদ হওয়া এবং বারবার টয়লেটে যাওয়া এসব সমস্যা দূর করতে সহায়তা করে। অনেকেরই ধারণা যে ইউরোম্যাক্স ডি ট্যাবলেটটি প্রোস্টেট ক্যান্সার প্রতিরোধে ব্যবহার হয় কিন্তু এটা ভুল কথা এই ওষুধটি কোন ক্যান্সার প্রতিরোধে ব্যবহার করা হয় না।

এই ইউরোম্যাক্স ডি ওষুধটি দুটি মিশ্রণ দিয়ে ওষুধটি তৈরি করা হয়েছে যার ভিতর রয়েছে ডুটাস্টেরাইড এবং ট্যামসুলোসিন। ট্যামসুলোসিন আপনার মুত্রথলি এবং প্রোস্টেটের বেশি শীতল রাখে এবং ডুটাস্টেরাইড আপনার প্রোস্টেটের আকার ছোট করে।

এবং এটি হরমোন সৃষ্টিতে বাধা দেয় একই সাথে আপনার দ্রুত প্রসবের সমস্যা গুলি সমাধান করে একই সাথে ঘনঘন প্রসাব দূর করে এই ওষুধটি মূলত সঠিকভাবে কাজ করতে ৩ থেকে ৬ মাস লাগে। তো মোট কথা হচ্ছে ইউরোম্যাক্স ডি দেওয়ার কারণ হচ্ছে আপনার প্রসাবের জেলা পোড়া, প্রস্রাবের ব্যাগ ধরে রাখতে পারে না, বা ফুটা ফুটা হয়ে আপনার প্রস্রাব হয়। 

অথবা প্রসাবের সময় জ্বালাপোড়া ও ব্যথা করে প্রচণ্ড পরিমাণে এবং ইচ্ছা আছে না কিন্তু প্রস্রাব হচ্ছে না আবার রাত্রে ঘুমের মধ্যে প্রচন্ড পরিমানে প্রস্রাবে ধরে বাথরুমে বা টয়লেটে গেলে আপনার প্রসাবটা ক্লিয়ার হচ্ছে না এইজন্য এই ইউরোম্যাক্সটা ডাক্তাররা দিয়ে থাকে। তো আশা করি ইউরোম্যাক্স ডি এর কাজ কি সেগুলো জানতে পেরেছেন।

uromax d খাওয়ার নিয়ম

এই ওষুধটি মূলত আপনার শরীরের উপর নির্ভর করে ডাক্তারেরা ওষুধের ডোজ দিয়ে থাকে এই ওষুধটি ভেঙে বা গুরু করে খাওয়া যাবেনা। এই ওষুধটি চিবিয়ে অথবা চুষে খাওয়া যাবেনা এটি এক গ্লাসে পানি নিয়ে মুখে ওষুধটি দিয়ে গিলে খেয়ে নিতে হবে। এই ওষুধটি খাওয়া-দাওয়ার পর অন্তত ১০ থেকে ১৫ মিনিট পর খেতে হবে।

এবং এই ওষুধটি একটি নির্দিষ্ট টাইমে খেলে সবচেয়ে ভালো হয় যেমন রাতে খাওয়া-দাওয়ার পর এবং কখনো ওষুধটি খাবার ডোজ মিস দিবেন না। এবং আমি বলব আপনি এই ওষুধটি খাওয়ার আগে একজন সার্টিফাইড ডাক্তার এর পরামর্শ নিয়ে ওষুধটি খান।

uromax d এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

আপনারা হয়তো জানেন যে প্রতিটা ওষুধেরই যেমন উপকারিতা রয়েছে ঠিক তেমনি পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে আপনি যদি সঠিক নিয়মে ওষুধ না খান কিংবা বেশি খান তাহলে পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে ঠিক তেমনি uromax d খাওয়ার পর কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে যেমন রক্তচাপ কমে যাওয়া, মাথা ঘোড়া, বমি বমি ভাব, হাত পা ঝিমঝিম করা ইত্যাদি। তবে এই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলো সবার ক্ষেত্রে নাও হতে পারে। ইউরোম্যাক্স ডি এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গুলা নিচে উল্লেখ করা হলোঃ
  • কারো কারো ক্ষেত্রে এই ওষুধটি খাওয়ার ফলে মাথা ব্যথা কিংবা মাথা ঘোরার সমস্যা দেখা দিতে পারে।
  • এই ইউরোমেক্স ডি খাওয়ার ফলে কারো কারো রক্তচাপ কমে যেতে পারে।
  • এটি ওষুধটি খাওয়ার ফলে বীর্যের শুক্রাণু কমে যেতে পারে।
  • কারো কারো ক্ষেত্রে এই ওষুধটি খাওয়ার পর অন্ডকোষে ব্যথা হতে পারে আর অন্ডকোষে ব্যথা হলে ওষুধটি খাওয়া বন্ধ করে দিবেন।
  • যাদের শরীর অনেক দুর্বল তাদের শরীর আরো বেশি দুর্বল অনুভব হতে পারে।
  • এই ওষুধটি যদি সঠিক নিয়মে না খাওয়া হয় তাহলে বমি বমি ভাব কিংবা বমি হতে পারে।
  • স্তন কোমলতা ও বৃদ্ধি হতে পারে।
  • কারো কারো ক্ষেত্রে হাত-পা ঝিমঝিম করতে পারে।
  • এই ওষুধটি বেশি খাওয়ার ফলে শরীরে বিভিন্ন রকমের ফুসকুড়ি উঠতে পারে।
  • অনেকেরই ক্ষেত্রে সর্দি কাশি কিংবা শরীরে হালকা জ্বর আসতে পারে।
  • এছাড়া কারো কারো এই ওষুধটি খাওয়ার পর বুক ধরফর সমস্যা হতে পারে।
এইসব পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার ক্ষেত্রে কোন ওষুধের প্রয়োজন হয় না তবে আপনার যদি বেশি জটিলতা দেখা দেয় সেক্ষেত্রে ওষুধটি খাওয়া বন্ধ করে একজনের ডাক্তারের সাথে পরামর্শ নেওয়া উচিত।

uromax d কিসের ঔষধ

ওপরের উক্ত আলোচনা ইউরোম্যাক্স ডি এর কাজ কি সে সম্পর্কে আপনাদের আগেই জানিয়ে দিয়েছি আশা করি আপনি সবকিছু বুঝতে পেরেছেন যদি না বুঝে থাকেন আর একবার আমি সংক্ষেপে জানিয়ে দিচ্ছি uromax d কিসের ঔষধ এবং কেন ব্যবহার করা হয় সে সম্পর্কে। 
এই ওষুধটি শুধুমাত্র পুরুষদের  প্রোস্টেট জনিত সমস্যা, ঘন ঘন প্রস্রাব, হলুদ রঙের প্রসাব হওয়া, প্রসাবে জ্বালাপোড়া, প্রসাবে ইনফেকশন হওয়া এবং পুরুষদের সৌম্য প্রোস্ট্যাটিক হাইপারপ্লাসিয়া লক্ষণ গুলোর চিকিৎসা করা হয়।

uromax 0.4 এর কাজ কি

অনেকেই রয়েছে যারা uromax 0.4 এর কাজ কি তা জানতে চেয়ে থাকেন কারণ অনেক ধরনের ইউরোম্যাক্স ওষুধ বাজারে রয়েছে। uromax 0.4 হলো এক ধরনের ক্যাপসুল যা সৌম্য প্রোস্ট্যাটিক হাইপারপ্লাসিয়া এবং আলফা-অ্যাড্রেনার্জিক চিকিৎসায় ব্যবহার করা হয়। এই ওষুধটি মূলত শুধুমাত্র পুরুষদের ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয়। 

ইউরোম্যাক্স ডি এবং uromax 0.4 মূলত একই কাজ করে থাকে কিন্তু দুইটি ওষুধের নাম ভিন্ন। তাই চলুন কথা বাড়াবো না ইউরোম্যাক্স ডি এর কাজ কি এবং uromax 0.4 এর কাজ কি সে সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক। uromax 0.4 তে ৪.০ মিলিগ্রাম হাইড্রোক্লোরাইড ইউএসপি রয়েছে যা প্রস্রাব করতে অসুবিধা, প্রসাবে জ্বালাপোড়া, প্রসাবের রং হলুদ হলে এছাড়াও প্রস্রাবে ইনফেকশন দূর করতে অনেক সহায়তা করে। 

এছাড়া এই ওষুধটি benign prostate hyperplasia এর প্রধান কাজ করে থাকে এখন অনেকেই জানে না এই benign prostate hyperplasia টা আসলে কি? এটি হচ্ছে পুরুষাঙ্গের মূত্রথলির একটি সমস্যা যা অনেকে শরীরের মধ্যে আছে এবং বিভিন্ন সমস্যা দেখা দেয়। এই প্রোস্টেটিকের সমস্যার কয়েকটি লক্ষণ আছে বা এই ইউরোম্যাক্স দেয়ার কয়েকটি কারণ আছে তার মধ্যে হচ্ছে। 

বারবার আপনার প্রসাবে ধরতে পারে। আপনি ঘুমিয়ে গেছেন ঘুমের মধ্যে আপনার প্রস্রাবে যন্ত্রণা করতেছে যে প্রচন্ড পরিমাণে প্রস্রাব হবে কিন্তু টয়লেটে যাওয়ার পরে আপনার প্রসাব ক্লিয়ার হচ্ছে না আবার ইচ্ছা আছে যে আপনার প্রসাব হবে। আমাদের বয়স যখন ৪০-৪৫ বা ৫০ এর উপরে হয়ে যায় তখন প্রোস্টেটের সমস্যা বেশি অংশ পুরুষের দেখা দেয় তো আমরা সেটি বুঝতে পারি না। 

এই সমস্যাগুলোর মধ্যে রয়েছে আপনার প্রস্রাবের সমস্যা, আপনার প্রস্তাবের গতি কমে যাওয়া, আগের মত প্রসাব ক্লিয়ার না হওয়া। তবে এটি কোন চিন্তার কারণ নেই প্রত্যেকের সমস্যা এটি একটি সাধারণ রোগ হয়ে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশের প্রায় সংখ্যক লোকেরই প্রোস্টেট এ সমস্যা বি নাইন প্রোস্টেট এ সমস্যা রয়েছে।

ইউরোম্যাক্স কতদিন খেতে হবে

এই ওষুধটি সাধারণত দিনে ১ বার করে এবং কতদিন খেতে হবে সেটা মূলত রোগীর ওপর নির্ভর করে ডাক্তারেরা ডোজ দিয়ে থাকে কারণ একেক রোগীর ক্ষেত্রে একেক রকম ডোজ হয়ে থাকে তাই এই ওষুধটি ব্যবহার করার আগে অবশ্যই একজন ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন কেননা এই ওষুধটি দিনে কতবার খাওয়া লাগবে এবং কতদিন খেতে হবে সেটা একমাত্র ডাক্তারি ভালো বলতে পারে।

ইউরোম্যাক্স ডি এর দাম কত

ইউরোম্যাক্স ক্যাপসুল যার ভিতরে রয়েছে ট্রান্সলেশন হাইড্রোক্লোরাইড ০.৪ মিলিগ্রাম ক্যাপসুল। এই মেডিসিনটি প্রস্তুত করেছে বাংলাদেশের অন্যতম কোম্পানি ইউএনও ম্যান ইউনিয়ন ফার্মাসিউটিক্যালস লিমিটেড। এই ইউরোম্যাক্স বক্সে রয়েছে ২৮টি ট্যাবলেট প্রত্যেক পাতার মূল্য ৫৫ টাকা এবং প্রত্যেক পিস ১১ টাকা মূল্যে যেকোনো ফার্মেসী দোকান থেকে কিনতে পারবেন। কিছু নির্দেশনা আছে
এছাড়া বন্ধুরা প্যাকেটের বক্সের মধ্যে কিছু নির্দেশনা লেখা আছে দেখে নেবেন এবং রেজিস্ট্রেশন ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধটি সেবন করবেন। এবং এই ওষুধটি প্রতিটা পাতাতে ৫টি করে ট্যাবলেট থাকে অর্থাৎ ৫টি ট্যাবলেট এর মূল্য ৫৫ টাকা।

ইউরোম্যাক্স ডি অথবা uromax 0.4 সম্পর্কে কিছু প্রশ্ন ও উত্তর (FAQ)

প্রশ্নঃ ইউরোম্যাক্স এর কাজ কি?
উত্তরঃ uromax ট্যাবলেট হচ্ছে প্রোস্টেট এবং মূত্রথলির বিভিন্ন রকম সংক্রমণ ও সমস্যার ক্ষেত্রে ডাক্তাররা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকে।

প্রশ্নঃ Uromax কত দিন খেতে হয়?
উত্তরঃ স্বাভাবিক ডোজ হিসাবে দুই থেকে চার সপ্তাহ দিয়ে থাকে তবে রোগীর স্বাস্থ্য অনুযায়ী ডাক্তাররা ডোজ আরো বাড়িয়ে থাকে আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে ডাক্তাররা এটি ডোজ বাড়িয়ে ৩ থেকে ৬ মাসেরও ডোজ দিয়ে থাকে।

প্রশ্নঃ Urimax 0.4 কখন খাওয়া উচিত?
উত্তরঃ প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে Urimax 0.4 সাধারণত দিনে একবার খাওয়া ৩০ মিনিট পর ডাক্তাররা খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকে তবে এটি রাতে খাবার ৩০ মিনিট পর খেলে সবচেয়ে ভালো হয়।

প্রশ্নঃ ইউরিম্যাক্স কি দীর্ঘদিন খাওয়া যাবে?
উত্তরঃ এই ইউরোম্যাক্স ডি কখনোই ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া দীর্ঘদিন খাওয়া একদমই উচিত নয় কারণ এটি দীর্ঘদিন খেলে বিভিন্ন সংক্রমণ, রায়নাইটিস এবং অস্থিতি ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়।

শেষ কথা

আপনার যদি প্রোস্টেট , ঘন ঘন প্রসাব, প্রসাবে জ্বালাপোড়া হওয়া এবং প্রসাবের রং হলুদ হওয়া এসব সমস্যায় ভুগে থাকেন তাহলে একজনের ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে এই ওষুধটি সেবন করতে পারেন।আজকের আর্টিকেলে আপনাদের সাথে ইউরোম্যাক্স ডি এর কাজ কি এবং খাওয়ার নিয়ম, এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া এছাড়াও uromax 0.4 এর কাজ কি সে সম্পর্কে আলোচনা করেছি। 

আশা করি আপনি পোস্টটি করেছেন এবং উপকৃত হয়েছেন আমাদের এই পোস্টটি যদি আপনার ভালো লেগে থাকে অন্যদের সাথে শেয়ার করে দিবেন যাতে অন্যরাও জানতে পারে। আপনার যদি ইউরোম্যাক্স ডি সংক্রান্ত আর কোন প্রশ্ন থেকে থাকে তবে নিচে কমেন্টের মাধ্যমে আমাদেরকে জানাতে পারেন। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Edu 360 BD নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url