পোল্যান্ড কাজের বেতন কত ২০২৪ [ ভিসা খরচ, আবেদন ]

বাংলাদেশের মানুষসহ বিভিন্ন দেশে যেসব প্রবাসীরা রয়েছে তারাও পোল্যান্ড যেতে অনেক আগ্রহী প্রকাশ করে। পোল্যান্ডে কেউবা স্টুডেন্ট ভিসায় যায় আবার কেউ কেউ পোল্যান্ড কাজের ভিসায় গিয়ে থাকে তাই আপনি যদি স্টুডেন্ট ভিসা কিংবা পোল্যান্ড জব ভিসায় যেতে চান তাহলে আপনাকে পোল্যান্ড কাজের বেতন কত ২০২৪ এবং পোল্যান্ড যেতে কত টাকা লাগে ও পোল্যান্ড ভিসা খরচ কত তা জানতে হবে।
পোল্যান্ড ইউরোপের একটি দেশ সেখানকার জীবন যাত্রার মান খুবই উন্নত। পোল্যান্ডে বছরে দুইবার কাজের বেতন বাড়ানো হয়ে থাকে। আপনি যদি পোল্যান্ডে যাওয়া চিন্তাভাবনা করে থাকেন স্টুডেন্ট ভিসা কিংবা জব ভিসায় তাহলে আপনাকে অবশ্যই পোল্যান্ডে কাজের বেতন কত তা জেনে রাখতে হবে। তাই এই পোস্টে পোল্যান্ড কাজের বেতন কত ২০২৪ এবং পোল্যান্ড ভিসা আবেদন এছাড়া পোল্যান্ড যেতে কত টাকা লাগে, ভিসা খরচ ইত্যাদি বিষয়ে আলোচনা করব। 
পোস্ট সূচিপত্রঃ

পোল্যান্ড কেমন দেশ

অনেকেরই মনের মধ্যে পোল্যান্ড সম্পর্কে জানতে বিভিন্ন প্রশ্ন থাকে। পোল্যান্ড হচ্ছে ইউরোপ মহাদেশের একটি অসাধারণ পরিপূর্ণ একটা অঞ্চল আর এর উপনাম হচ্ছে Land of field। পোল্যান্ড ২০০৪ সালের পহেলা মে থেকে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য দেশ এবং পোল্যান্ড পশ্চিমা জোট মেটর অন্যতম সহযোগী রাষ্ট্র। পোল্যান্ডে জবের কথা বলতে গেলে প্রচুর পরিমাণে জব রয়েছে।

পোল্যান্ডে সরকারি ভাষা পলিশ যা অত্যান্ত কঠিন ভাষা। পোল্যান্ডে ধর্মের দিক দিয়ে এখানে বেশিরভাগ মানুষই খ্রিস্টান পার্সেন্টেজের দিক থেকে বলতে গেলে ৮৭% খ্রিস্টান ধর্ম এবং বাকিরা হচ্ছে অন্যান্য ধর্মের। আর পোল্যান্ডে মুসলিম সংখ্যা হচ্ছে ৪০ থেকে ৫০ হাজারের মতো। এই দেশের মুদ্রার নাম 
złoty। প্রকৃতিক দিক থেকে পোল্যান্ড খুব অসাধারণ সৌন্দর্যে ঘেরা। আশা করি পোল্যান্ড কেমন দেশ তা বুঝতে পেরেছেন।

পোল্যান্ড কাজের বেতন কত ২০২৪

২০২৩ সালে পোল্যান্ডে সর্বনিম্ন যে স্যালারিটা ছিল ৩৬০০ জ্লোটি করে আর এখন যেহেতু ২০২৪ সাল তাই নতুন করে জানুয়ারি মাস থেকে ডিক্লার দিয়েছে সেজন্য জানুয়ারি মাস থেকে পোল্যান্ডের বেতন ৪২০০ জ্লোটি করা হয়েছে যা বাংলাদেশী টাকা হিসাব করতে গেলে ১ লক্ষ ২৫ হাজার টাকা তো ২০২৩ সাল থেকে অনেকটাই বেতন বাড়ানো হয়েছে আর এটা কিন্তু একদম পোল্যান্ডের ল অনুযায়ী আপনার বেতন হবে ৪২০০ জ্লোটি।
আর এই ৪২০০ জ্লোটা ধরা হয়েছে এটা আপনি যদি কোন পলিশ কোন ফ্যাক্টরি কোম্পানি যেকোনো কিছু কাজে আছেন তো সে ক্ষেত্রে কিন্তু তারা আপনাকে প্রতি মাসে এই স্যালারিটাই দিবে আবার আপনার যদি পলিশ কোম্পানি থেকে বের হয়ে কোন বাঙালি কোম্পানিতে জয়েন করেন তো সে ক্ষেত্রে আপনারা বেতন তারা কিন্তু আরো কম দিবে। 

কারণ আমাদের এই পোল্যান্ড হচ্ছে প্রচুর বাঙালি ভাইয়াদের অনেক রেস্টুরেন্ট এবং নিজেদের কোম্পানি আছে তো তারা কিন্তু প্রথম অবস্থাতে এত বেশি দেয় না আর এটার কারণটা হচ্ছে যে তারা যে কাজ করে সেটা হচ্ছে রেস্টুরেন্টের যে কাজের অফারটা তো সেই রেস্টুরেন্টের কাজের উপর আপনার কতটুকু দক্ষ আছে আর আপনি সেই কাজে শিখতে শিখতে যখন আপনার ভালো একটা এক্সপেরিয়েন্স হয়ে যাবে তারপর কিন্তু তারা আপনার বেতনটা আবার বাড়াবে।

আর যদি আপনি পলিশ কোম্পানিতে থেকে কাজ করেন সে ক্ষেত্রে কিন্তু আপনার বেতনটা তারা প্রথম থেকেই প্রতি মাসে ৪২০০ জ্লোটি করে দিবে। নিচে পোল্যান্ডের কোন কাজে কত বেতন তার তালিকা দেওয়া হলো।
  • প্রাথমিক পেশা বেতন 3.575 জ্লোটি
  • দক্ষ কৃষি, বন ও মৎস্য শ্রমিকের বেতন 4.650 জ্লোটি
  • ম্যানেজারদের বেতন 10.475 জ্লোটি
  • পেশাদারদের বেতন 7.075 জ্লোটি
  • কারুশিল্প এবং সংশ্লিষ্ট ট্রেড শ্রমিকের বেতন 4.525 জ্লোটি
  • প্ল্যান্ট এবং অ্যাসেম্বলার এবং মেশিন অপারেটর বেতন  3.675 জ্লোটি

পোল্যান্ড যেতে কত টাকা লাগে ও পোল্যান্ড ভিসা খরচ

যারা পোল্যান্ডে যেতে আগ্রহী ওয়ার্ক পারমিট কিংবা স্টুডেন্ট ভিসায় তারা অনেকেই জানতে চান পোল্যান্ড যেতে কত টাকা লাগে আর এটি একটি খুবই কমন প্রশ্ন। পোল্যান্ড যেতে কত টাকা লাগবে সেটি সম্পূর্ণ নির্ভর করবে আপনি কোন এজেন্সি কিংবা দালালের মাধ্যমে যাচ্ছেন। কারণ বিভিন্ন এজেন্সি রয়েছে যারা একেকজনের কাছে একেক রকম রেট নিয়ে থাকে এটার কোন নির্ধারিত রেট নেই।

তবে অনুমানিক আইডিয়া অনুযায়ী আপনি যদি এজেন্সির মাধ্যমে পোল্যান্ডে যেতে চান তাহলে আপনার ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকার মত লাগবে। এখন আসা যাক আপনি যদি এজেন্সির মাধ্যম ছাড়া ভিসা করান তাহলে কত টাকা খরচ হবে। যারা এক্সপার্ট আছে অর্থাৎ পোল্যান্ডে আছে যারা এই বিষয় সম্পর্কে অবগত বা যাদের লয়ার আছে নিজস্ব কোম্পানি রয়েছে।

আপনি যদি তাদের মাধ্যমে ভিসা অ্যাপ্লাই করান তাহলে এজেন্সির চাইতে অনেক কম খরচে ৫ থেকে ৬ লক্ষ টাকার মধ্যে ভিসা এপ্লিকেশন করাতে পারবেন। আর যদি আপনি নিজে নিজেই রিসার্চ করে ভিসা অ্যাপ্লিকেশন করেন তাহলে আনুমানিক সর্বোচ্চ ৪ থেকে ৫ লক্ষ টাকা খরচ হবে।

বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড যাওয়ার নিয়ম - পোল্যান্ড ভিসা আবেদন

আপনারা যারা পোল্যান্ডে যাওয়ার জন্য অনেক আগ্রহ প্রকাশ করেন তাদের জন্য সুখবর নিয়ে এসেছি আপনি চাইলে ঘরে বসে থেকেই অগ্রিম টাকা না দিয়ে মাত্র ২ লক্ষ টাকায় পোল্যান্ডের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে পারেন। চলুন তাহলে বাংলাদেশ থেকে পোল্যান্ড যাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।

পোল্যান্ডে বিভিন্ন ধরনের কাজের সুযোগ রয়েছে যেমনঃ প্যাকিং করা, ড্রাইভিং, ডিপার্টমেন্ট স্টোরি ম্যানেজার ইত্যাদি এসব কাজে অভিজ্ঞতা রয়েছে তারা ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন। তো এই স্পেশাল ওয়ার্ক পারমিট ভিসাটা সাধারণত ১ বছরের মেয়াদে হয়ে থাকে এবং পারমিট শেষ হয়ে যাওয়ার পরে আবারো রিনিউ করতে পারবেন। তো পোল্যান্ডের এই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করার জন্য কি কি ডকুমেন্ট লাগবে তা নিচে দেওয়া হলোঃ
  • পাসপোর্ট কপি (মেয়াদ ৬ মাস থাকা লাগবে)
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা নূন্যতম HSC পাশ হতে হবে।
  • আপনার একটি Complete CV প্রয়োজন হবে।
এইসব কাগজপত্র ম্যানেজ করার পর এখন আপনি কিভাবে আবেদন করবেন। info@tsave.pl এই ইমেইল এড্রেসটি হচ্ছে পোল্যান্ডের অন্যতম নামকরা ম্যানপাওয়ার কোম্পানি তাদেরকে আপনি সুন্দর করে সবকিছু ইমেইল করে দিবেন। পরবর্তীতে তারা আপনার সিভিটাকে এনালাইসিস করবে যদি তাদের মনে হয় আপনি যোগ্য তাহলে তারা আপনাকে অফার লেটার পাঠাবে। তারপর সেই অফার এটা সহ বিভিন্ন কাগজপত্র পোল্যান্ড এম্বাসিতে জমা দিলে আপনার ভিসা টা হয়ে যাবে।

পোল্যান্ডে কোন কাজের চাহিদা বেশি

আপনারা যারা বর্তমানে পোল্যান্ডে কাজের বিষয় কিংবা পোল্যান্ডে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আসতে চাচ্ছেন তারা অনেকেই জানতে চেয়ে থাকেন পোল্যান্ডে কোন কাজের চাহিদা বেশি। আপনারা হয়তো অনেকেই জানেন কিনা জানিনা পোল্যান্ডে সবচেয়ে যে কাজটি চাহিদা বেশি সেটি হচ্ছে কাবাবের চাহিদা অর্থাৎ যারা পোল্যান্ডে বাঙালি কাবাব এর ব্যবসা করে সেই ব্যবসাটার অনেক চাহিদা।
বাংলাদেশ থেকে যত মানুষই পোল্যান্ডে রয়েছে তারা বেশির ভাগই কাবাব ব্যবসায়ীর সাথে জড়িত অনেকের হয়তো নিজস্ব কোম্পানি এবং অনেকের হয়তো অন্যের আন্ডারে কোম্পানিতে কাজ করে কিন্তু যেই যাই বলুক কাবাবের ব্যবসাতে প্রচুর টাকা আয় করা সম্ভব। এছাড়া পোল্যান্ডে যেসব কাজগুলোর বেশি চাহিদা রয়েছে সেগুলো নিচে উল্লেখ করা হলো।
  • রেস্টুরেন্টের কাজ
  • সেলসম্যান
  • ড্রাইভিং
  • আইটি ইনস্টিটিউট
  • ইলেকট্রিশিয়ান
  • কন্সট্রাকশন
  • প্লাম্বার
  • ক্লিনার কাজ
  • ফ্যাক্টরি ওয়ার্কার
  • ফুড ডেলিভারি ম্যান
  • কাবাব ব্যবসায়ী ইত্যাদি

পোল্যান্ড সর্বনিম্ন বেতন কত

যারা নতুন পোল্যান্ডে কাজ করার জন্য বিভিন্ন কোম্পানিতে আসতে চাচ্ছেন তাদের পোল্যান্ড সর্বনিম্ন বেতন হবে ৪০০০ জ্লোটি যা বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ১ লক্ষ ১৯ হাজার টাকা। যারা একদম নতুন কোন কাজ জানে না নতুন কোন পোল্যান্ডের কোম্পানিতে জয়েন করবে তাদের সর্বনিম্ন বেতন হবে ৩০০০ জ্লোটি এবং কোম্পানি হিসাবে কোম্পানির মালিক তার থাকা খাওয়া সবকিছু খরচ বহন করবে।

পোল্যান্ডে বাংলাদেশিদের অবস্থা

বর্তমানে যারা পোল্যান্ডে নতুন আশা চিন্তা ভাবনা করছেন তারা ভেবেচিন্তে আসবেন কারণ আপনি যেই কোম্পানিতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা বের করেছেন সেটি ভালোভাবে যাচাই করে নিবেন কেননা অনেকেই ইতিমধ্যে পোল্যান্ডে আসছে এবং যে কোম্পানিতে আসছে সেই কোম্পানিতে এসে কাজ পাচ্ছে না অর্থাৎ সেই কোম্পানির মালিক বলছে আপনি অন্য জায়গায় কাজ খুঁজে নিন।

আবার অনেকেই পোল্যান্ডে ওয়ার্ক পারমিটে সাপ্লাই কোম্পানিতে এসে বিভিন্ন ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে তাই আপনাদেরকে বলবো পোল্যান্ডে আসার আগে অবশ্যই যে কোম্পানিতে আসবেন সেটি ভালোভাবে যাচাই-বাছাই করে নিবেন এছাড়া যারা ভালো মানের কোম্পানিতে রয়েছে ভালো পদে তাদের বেতন আগের চাইতে অনেকটাই এখন বাড়তি করা হয়েছে।

পোল্যান্ড থেকে কোন কোন দেশে যাওয়া যায়

আপনারা যারা পোল্যান্ডে এসে পোল্যান্ডে না থেকে ইতালি, জার্মানি অন্যান্য ইউরোপের যে সকল দেশ রয়েছে সেগুলোতে যেতে পারবেন কিনা আর যেতে পারলে কোন কোন দেশে যেতে পারবেন সে বিষয়ে আলোচনা করব। আপনি যদি বৈধভাবে পোল্যান্ডের ভিসায় আসেন তাহলে আপনি ফ্রান্স, জার্মানি এবং ইতালি সহ যেসব ইউরোপের দেশ রয়েছে সেগুলোতে খুব সহজে বিমানে যেতে পারবেন।

কারণ যেহেতু আপনার পাসপোর্টে পোল্যান্ডের ভিসা আছে সেজন্য ইউরোপের যে সকল সেনজেন ভুক্ত দেশ রয়েছে সেগুলোতে খুব সহজে যেতে পারবেন। আশা করি পোল্যান্ড থেকে কোন কোন দেশে যাওয়া যায় বিষয়টা বুঝতে পেরেছেন।

পোল্যান্ড ভিসা ফ্রম বাংলাদেশ

বাংলাদেশের অনেক স্টুডেন্ট এবং মানুষ রয়েছে যাদের পোল্যান্ড ভিসা পাওয়া একটি স্বপ্নের মত। আপনি চাইলে খুব সহজে স্টুডেন্ট ভিসায় Ielts এক্সাম দিয়ে ভালো মানের একটি ব্যান্ড স্কোর তুলে পোল্যান্ডের যেকোনো ইউনিভার্সিটি তে আবেদন করে খুব সহজে স্টুডেন্ট ভিসায় পোল্যান্ডে পারি জমাতে পারবেন এর জন্য আপনাকে কোন ধরনের এজেন্সি সাহায্য নিতে হবে না।

আর যদি আপনি অন্যান্য বিষয় যেমন ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় পোল্যান্ড ভিসা ফ্রম বাংলাদেশ করতে চান সেক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই একজন এজেন্সির সাহায্য নিতে হবে তাহলে ভিসাটা খুব সহজে পাওয়া যাবে।

কাতার থেকে পোল্যান্ড

অনেক বাংলাদেশী প্রবাসী ভাইরা চাই যে জীবন যাত্রার মানুষ উন্নত করার জন্য ইউরোপের যেকোনো একটি দেশে যাওয়া। বর্তমানে যারা কাতারে বসবাস করছেন পোল্যান্ডে আসতে চান সেনজেন ভিসায় তাহলে আপনাদের কাতারের যে ওয়ার্ক পারমিটের যে কার্ড রয়েছে যেটা অনেকেই আকামা বলে থাকে সেই আকামা প্রয়োজন হবে পোল্যান্ডের ওয়ার্ক পারমিট ভিসা আবেদন করার জন্য। 
কাতার থেকে পোল্যান্ডে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা হাতে পেতে ৪৫ দিন সময় লাগে আপনারা চাইলে ঘরে বসেই অনলাইনে কাতার থেকে পোল্যান্ডে যাওয়ার জন্য ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় আবেদন করতে পারেন। বর্তমানে অনেকেরই পোল্যান্ডের ভিসা হয়ে যাচ্ছে। পোল্যান্ডের ভিসা আবেদন করার জন্য আপনার অবশ্যই আকামা এবং পাসপোর্ট প্রয়োজন হবে।

লেখকের শেষ কথা

প্রিয় পাঠক আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে কিংবা অন্যান্য দেশ থেকে পোল্যান্ডে যাওয়ার কথা ভাবছেন তাহলে সঠিক সিদ্ধান্ত নিয়েছেন পোল্যান্ডে বর্তমানে কাজের চাহিদা অনেক রয়েছে অন্যান্য ইউরোপের দেশ তুলনায়। আপনি যদি নিজে আবেদন করে পোল্যান্ডের ভিসা ম্যানেজ করতে পারেন তাহলে খুব কম খরচে আপনি পোল্যান্ডে পাড়ি জমাতে পারবেন।

আর যদি আপনি কোন এজেন্সির সাহায্য নেন তাহলে আপনার খরচটা একটু বেশি বৃদ্ধি পাবে। এই পোস্টে পোল্যান্ড কাজের বেতন কত ২০২৪ এবং পোল্যান্ড যেতে কত টাকা লাগে এর পাশাপাশি ভিসা আবেদন ও ভিসা খরচ সম্পর্কে আলোচনা করেছি আশা করি আপনি সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়েছেন। আপনার যদি কোন প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে নিচে কমেন্ট করে আমাদেরকে জানাতে পারেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Edu 360 BD নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url