অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা ২০২৪ [ আবেদন ফরম, কত টাকা লাগে ]

অন্যান্য দেশের তুলনায় অস্ট্রেলিয়ার ভিসা পাওয়া খুব সহজ তাই অনেক মানুষই অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসায় যেতে চান এবং সেখানে লাইফসাইটেল করতে চান। যারা ইতিমধ্যে অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসায় যেতে চাচ্ছেন কিন্তু কোন উপায় খুঁজে পাচ্ছেন না তাদের জন্য মূলত এই পোস্টটি। এই পোস্টে অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা ২০২৪ কত টাকা লাগে এবং অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা আবেদন ও ভিসা খরচ সম্পর্কে আলোচনা করব।
অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা ২০২৪ [ আবেদন ফরম, কত টাকা লাগে ]
অস্ট্রেলিয়ায় জীবনযাত্রার মান অনেক উন্নত এবং কাজের বেতন অনেক বেশি। অস্ট্রেলিয়ায় পরিবার নিয়ে বসবাস করা জন্য উপযুক্ত একটি দেশ কারণ সেখানে চিকিৎসা, অধিক আয়ের সুযোগ, নিরাপত্তা ইত্যাদি রয়েছে। তবে এই সুবিধা পেতে হলে আপনাকে অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসাই যেতে হবে। চলুন তাহলে অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা ২০২৪ কত টাকা লাগে এবং অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা আবেদন ও ভিসা খরচ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক।
পোস্ট সূচীপত্রঃ 

অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা ২০২৪ কত টাকা লাগে

পৃথিবীর ষষ্ঠ বৃহত্তম দেশ অস্ট্রেলিয়া ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র দ্বীপ রাষ্ট্র নিয়ে গঠিত অস্ট্রেলিয়া। এদেশের উত্তরে ও দক্ষিণে রয়েছে তৃণমূল সাগর ও প্রবল সাগর। বৃহত্তম দেশ হয় দেশটির জলবায়ু বিচিত্র। বেশিরভাগ মানুষ অস্ট্রেলিয়াকে ক্রিকেট খেলার জন্য চিনে থাকে তবে অস্ট্রেলিয়ায় রয়েছে অসাধারণ ফুটবল টিমও। 

এই দেশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য অসাধারণ সেজন্য পৃথিবী বিভিন্ন দেশ থেকে প্রতিবছর হাজার হাজার মানুষ ভ্রমণ করার উদ্দেশ্যে এবং কাজ করার জন্য অস্ট্রেলিয়ায় আসেন। অস্ট্রেলিয়ায় বিভিন্ন ক্যাটাগরির ভিসা রয়েছে আর বিভিন্ন ক্যাটাগরির ভিসার ক্ষেত্রে খরচের পরিমাণ ভিন্ন হয়ে থাকে তাই এখন আপনাদের আমি জানাবো অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা ২০২৪ কত টাকা লাগে। 
আপনি যদি অস্ট্রেলিয়ায় দুই বছরের জন্য কাজের ভিসা নিয়ে আসেন তাহলে সেটার খরচ করবে ১৩৩০ ডলার যা বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ১ লক্ষ ৫৫ হাজার টাকা। আর যদি আপনি অস্ট্রেলিয়ার চার বছরের জন্য কাজের ভিসায় আসেন তাহলে খরচ পড়বে ২৭৬০ ডলার যা বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ৩ লক্ষ ২৩ হাজার টাকা।

এছাড়া আপনি যদি কোন দালালের মাধ্যমে কিংবা কোন এজেন্সির মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসায় যান তাহলে খরচ অনেক বেশি হবে মোটামুটি ১০ থেকে ১২ লক্ষ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে। আর যদি আপনার অস্ট্রেলিয়ায় কোন পরিচিত লোক থাকে যদি তার মাধ্যমে যান তাহলে খরচ অনেকটাই কম হবে আর যদি আপনি সরকারী ভাবে যান তাহলে তো আরো অনেক কম খরচে আপনি যেতে পারবেন।

অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা আবেদন ২০২৪

আপনি যদি অস্ট্রেলিয়ায় কাজের ভিসাই যেতে চান তাহলে আপনাকে প্রথমে আবেদন করতে হবে তারপর ভিসা পাবেন। কিন্তু অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা আবেদন করতে বেশ কিছু ডকুমেন্টস লাগে যে ডকুমেন্টগুলো ছাড়া আপনি অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন না। তাই অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা আবেদন করার আগে কি কি ডকুমেন্টস লাগবে সেটা জানা খুবই জরুরী।

অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা আবেদন করতে কি কি ডকুমেন্টস লাগবে তা হলোঃ
  • অস্ট্রেলিয়ান ভিসা ফরম
  • পেইড ভিসা ফি
  • অস্ট্রেলিয়ান ফরমেটে ২ কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি
  • ন্যাশনাল আইডি কার্ড
  • পুলিশ ক্লিয়ারেন্স সার্টিফিকেট
  • ফ্যামিলি সার্টিফিকেট
  • হেলথ ইন্সুরেন্স (Health Insurance)
  • ব্যাংক স্টেটমেন্ট
  • নিয়োগ কর্তার অনুমতি পত্র
  • জব অফার বা ইনভাইটেশন লেটার
  • পাসপোর্ট লাগবে এবং পাসপোর্ট এর মেয়াদ মিনিমাম ৬ মাস থাকা লাগবে

অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা 2024

পৃথিবীর অন্যতম সুন্দর এবং শান্তিময় একটি দেশ অস্ট্রেলিয়া। যে দেশটি পৃথিবীর অন্যতম বড় একটি দ্বীপ রাষ্ট্র। রূপ বৈচিত্রের কারণে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ থেকে এখানে মানুষ ঘুরতে আসে শুধু তাই নয় ওয়ার্ক পারমিট ভিসা বিভিন্ন কাজের উদ্দেশ্যে যাওয়ার ক্ষেত্রে পছন্দের এই দেশটি। বর্তমান সময়ে আমাদের বাংলাদেশের অস্ট্রেলিয়ার গিয়ে বিভিন্ন ধরনের কাজ করতে পারবে। 

অস্ট্রেলিয়া কর্মসংস্থানের সবচেয়ে বড় বিজ্ঞাপন হল দিনে ৬ ঘন্টা কমলা বাগানে কাজ করে মাসে প্রায় ৫ লক্ষ টাকা বেতনের সুযোগ। শুনতে অদ্ভুত লাগলেও অস্ট্রেলিয়ার বিশাল কমলা বাগানে কমলা তুলতে শ্রমিকের সংকট দেখা দিয়েছে আর এর ফলে বড় ধরনের লোকসানের সম্মুখীন হতে হচ্ছে অস্ট্রেলিয়ার কমলা চাষীদের। 

তাই এই ক্ষতিস আমল দিতে এই বড় ধরনের বিজ্ঞাপন প্রকাশ করেছে অস্ট্রেলিয়ার প্রশাসন। এছাড়াও বর্তমান সময়ে অস্ট্রেলিয়ার যেসব কাজের চাহিদা আছে সেসব কাজের মধ্যে রয়েছে।
  • নির্মাণ শ্রমিক
  • ইলেকট্রিশিয়ান
  • প্লাম্বার
  • কৃষিকাজ
  • ড্রাইভার
  • নার্স
  • রেস্টুরেন্ট ওয়েটার

অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা খরচ

আমরা সকলেই জানেন ওয়ার্ল্ডে যতগুলো উন্নত দেশ রয়েছে তার মধ্যে অস্ট্রেলিয়া অন্যতম। আয়তনের দিক থেকে ৮ মিলিয়ন বর্গ কিলোমিটার হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া যেখানে জনসংখ্যা মাত্র ২৬ মিলিয়ন এত কম জনসংখ্যার কারণে প্রতিবছর অস্ট্রেলিয়ান কোম্পানিগুলোতে ব্যাপক পরিমাণে কর্মী সংকট দেখা দেয় সেজন্যই তাদের দেশের সব সময় কর্মীসংকট লেগেই থাকে।
যার কারণে অস্ট্রেলিয়াতে কাজের ভিসায় যাওয়া অন্যান্য দেশে তুলনায় খুবই সহজ। আপনারা যারা ইতিমধ্যে অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসাই যাবেন তারা অনেকেই অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসার খরচ সম্পর্কে জানতে চেয়ে থাকেন তাদেরকে বলছি আপনি যদি নিজে আবেদন করে অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যান তাহলে আপনার খরচ পড়বে ৫ থেকে ৬ লক্ষ টাকা।

আর যদি আপনি বিভিন্ন এজেন্সি এবং দালালের মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা প্রসেসিং করেন তাহলে এর চাইতে দুই গুন টাকা বেশি লাগবে অর্থাৎ ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকা পর্যন্ত লেগে যেতে পারে। আর যদি আপনি সরকারিভাবে অস্ট্রেলিয়ায় কাজের ভিসায় যান তাহলে একদম খরচ কম পড়বে। সেজন্য অস্ট্রেলিয়ায় কাজের বিষয় গেলে চেষ্টা করুন সরকারিভাবে যাওয়ার।

অস্ট্রেলিয়া কাজের বেতন কত

ইউরোপের মতো আরেকটি সুন্দর ও উন্নত দেশ হচ্ছে এই অস্ট্রেলিয়া যেখানে প্রতিনিয়ত বিশ্বের অন্যান্য দেশ থেকে বিভিন্ন কাজের উদ্দেশ্যে গিয়ে থাকেন। মূলত অস্ট্রেলিয়া হচ্ছে একটি উন্নত প্রযুক্তির দেশ। যেখানে সব ধরনের কাজে প্রযুক্তিগত দিক দিয়ে অনেক সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায় আর এই জন্য সব ধরনের কাজে অল্প পরিশ্রমে প্রতি মাসে ভালো পরিমাণের পারিশ্রমিকও পাওয়া যায়। 

প্রিয় বন্ধুগণ বিভিন্ন দেশ থেকে প্রতিবছর হাজার হাজার মানুষ অস্ট্রেলিয়া পিছনে ছুটে যার অন্যতম কারণ হলো অস্ট্রেলিয়ার ইনকাম ব্যবস্থা। অনেকেই জানতে চেয়ে থাকে অস্ট্রেলিয়া কাজের বেতন কত। অস্ট্রেলিয়াতে বেতন কত সেটা মূলত আপনার ডিউটির উপর নির্ভর করবে। সাধারণত একজন শ্রমিক সপ্তাহে ৪০ ঘন্টা ডিউটি করতে পারে অর্থাৎ দৈনিক ৮ ঘন্টা করে সপ্তাহে ৫ দিন।
  • অস্ট্রেলিয়ায় শ্রমিকের বেতন কতঃ অস্ট্রেলিয়াতে একজন শ্রমিকের প্রতি ঘন্টা সর্বনিম্ন বেতন হচ্ছে ২১.২৮ অস্ট্রেলিয়ান ডলার যা বাংলাদেশের ১৬৬৪ টাকা এবং সেই হিসাবে একজন শ্রমিকের মাসিক ইনকাম হয় ২ লক্ষ ৫৬ হাজার টাকা।
  • অস্ট্রেলিয়ায় স্টুডেন্টের বেতন কতঃ আপনি যদি স্টুডেন্ট ভিসায় অস্ট্রেলিয়াতে গিয়ে থাকেন তাহলে আপনি সেখানে পার্টটাইম জব গুলো করতে পারবেন। একজন স্টুডেন্ট প্রতিদিন ৪ ঘন্টা করে কাজ করার সুযোগ রয়েছে। অস্ট্রেলিয়ায় একজন স্টুডেন্টদের সর্বনিম্ন মাসে ১ লক্ষ ২০ হাজার টাকা বেতন পেয়ে থাকে।

বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা

অস্ট্রেলিয়ায় বিভিন্ন কোম্পানিতে কর্মী সংকট দেখা দেওয়াই অস্ট্রেলিয়ান গভার্নমেন্ট সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে কর্মী হায়ার করার মাধ্যমে তাদের এই কর্মীসঙ্কট দূর করার। তো রিসেন্টলি আমরা সকলেই জানতে পেরেছি অস্ট্রেলিয়ান সরকার ৪ লাখ নতুন ভিসা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন তার সাথে আরও ৩ লাখ যোগ করে মোট ৭ লাখ ভিসা দিবে অস্ট্রেলিয়ান সরকার তারা হচ্ছে মোট ৪ টা ক্যাটাগরিতে লোক নিবে সেগুলো হলো।
  • হেলথ কেয়ার এবং সোশ্যাল অ্যাসিস্ট্যান্ট
  • প্রফেশনাল সাইন্টিফিক টেকনিক্যাল সার্ভিস
  • এডুকেশন এন্ড ট্রেনিং
  • কনস্ট্রাকশন এবং ফ্রম ওয়ার্কার

অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা কিভাবে পাওয়া যাবে

অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা পাওয়ার কিছু উপায় রয়েছে যেগুলো অনুসরণ করলে আপনি অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা খুব সহজেই পেতে পারেন। অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা পাওয়ার প্রথম যেটি উপায় সেটি হচ্ছে নিজে নিজেই অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন ওয়েবসাইটে আবেদন করা। অস্ট্রেলিয়ার অনেক কোম্পানি রয়েছে যেগুলোতে আপনি যদি আপনার কাজের দক্ষতা অনুযায়ী আবেদন করেন তাহলে আপনার ভিসা পাওয়ার চান্স অনেক বেশি।

এছাড়া আপনি চাইলে বাংলাদেশে অনেক বিশ্বস্ত এজেন্সি রয়েছে যেগুলোর মাধ্যমে প্রতিবছরই অনেক মানুষ অস্ট্রেলিয়ায় কাজের ভিসায় যাচ্ছে তবে এজেন্সির সাহায্য নিলে বেশি পরিমাণে টাকা খরচ হবে। আপনি যদি অল্প টাকায় কাজের ভিসা পেতে চান তাহলে নিজে অনলাইনে আবেদন করাই উত্তম। 

তবে যাদের বিভিন্ন কাজের উপর ভালো অভিজ্ঞতা রয়েছে তাদের ভিসা পাওয়ার চান্স বেশি থাকে আর যাদের কোন কাজের উপর অভিজ্ঞতা নেই তাদের অস্ট্রেলিয়ায় কাজের ভিসা পাওয়ার চান্স খুব কম থাকে। আপনি যদি অস্ট্রেলিয়ায় কাজের ভিসাই যেতে চান তাহলে আপনার উচিত কোন কাজ শিখে তারপর অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসায় আবেদন করা।

অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ফর বাংলাদেশী

একসাথে ৫ বছরের ভিসা এবং ৩ বছরের মধ্যে P.R অর্থাৎ পার্মানেন্ট রেসিডেন্সি শিপ এবং একসাথে ফ্যামিলি সহ যাওয়ার সুযোগ এইসব কিছু একসাথে প্রদান করা হচ্ছে Employer Sponsored stream ভিসার মাধ্যমে যেটা অস্ট্রেলিয়া গভর্নমেন্ট লঞ্চ করেছে রিসেন্টলি। 

Employer Sponsored সেক্টরটিতে প্রায় ৩৬ হাজার ৮২৫ জন ওয়ার্কার নেওয়া হবে এবং আরো অনেক ক্যাটাগরি রয়েছে সব ক্যাটাগরি মিলে প্রায় ১ লক্ষ ৩৭ হাজার ১০০ জন ওয়ার্কারকে এই সালের ভিতরে অস্ট্রেলিয়ায় নিয়োগ করা হবে। তাই আপনারা যারা চিন্তা-ভাবনা করছেন অস্ট্রেলিয়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় যাওয়ার তাদের জন্য এটি একটি সুবর্ণ সুযোগ তাই বেশি দেরি না করে অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসাই আবেদন করে ফেলুন দ্রুত।

অস্ট্রেলিয়া কৃষি কাজের ভিসা ২০২৪

অস্ট্রেলিয়া কৃষি কাজের ভিসাই যাবার জন্য অবশ্যই আপনার জানা উচিত অস্ট্রেলিয়ার কৃষি ভিসা সম্পর্কে। অস্ট্রেলিয়া একটি উন্নত রাষ্ট্র এখানে প্রতিবছর হাজার হাজার শ্রমিক বিভিন্ন দেশ থেকে কাজ করার জন্য এসে থাকেন। অস্ট্রেলিয়াতে কাজের চাহিদা রয়েছে প্রচুর পরিমাণ যে কারণে মানুষ অস্ট্রেলিয়াতে যেতে আগ্রহী।
আপনি যদি কৃষি ভিসা নিয়ে অস্ট্রেলিয়া যেতে চান তাহলে আপনার অবশ্যই ভিসা প্রসেসিং প্রয়োজন রয়েছে। ভিসা প্রসেসিং এর জন্য বেশ কিছু ডকুমেন্টের প্রয়োজন হয়ে থাকে সে ডকুমেন্টগুলো ছাড়া আপনি ভিসা প্রসেসিং করতে পারবেন না। 

ভিসা প্রসেসিং এর জন্য আপনার একটি পাসপোর্ট এর প্রয়োজন হবে তাছাড়া আপনার ছবি, এন আইডি কার্ড, ব্যাংক স্টেটমেন্ট এবং অন্যান ডকুমেন্টসের প্রয়োজন হবে যেগুলো আপনি যে এজেন্সের মাধ্যমে যাবেন তাদের কাছ থেকে জেনে নিতে পারবেন বা তারা আপনাকে জানিয়ে দিবে। আপনি যদি বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়ায় কৃষি কাজের ভিসায় যান তাহলে সেখানে কি কি কাজ করতে হবে তা নিচে দেওয়া হল।
  • আঙ্গুর বাগানের কাজ করা
  • গবাদি পশু পালন করা
  • ক্লিনারের কাজ করা
  • কমলা বাগানের কাজ করা
  • ফুলবাগানের কাজ করা

লেখকের শেষ কথা

প্রিয় পাঠক এই আর্টিকেল পর্বে অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা ২০২৪ কত টাকা লাগে এবং অস্ট্রেলিয়া কাজের ভিসা আবেদন ও অস্ট্রেলিয়ার ভিসার খরচ সম্পর্কে বিস্তারিত আপনাদের জানিয়েছি আশা করি আপনি সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়েছেন। আপনি যদি অস্ট্রেলিয়ায় যেতে চান তাহলে আপনি সরকারি এজেন্সি বয়েসেল এর মাধ্যমে যেতে পারেন। 

এতে করে আপনার টাকাও কম লাগবে এবং অনেক সুযোগ সুবিধা পাবেন। আপনার যদি কোন প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে নিচে কমেন্ট করে আমাদেরকে জানাতে পারেন। আর এই রকম বিভিন্ন তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটে প্রতিনিয়ত ভিজিট করতে পারেন ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

Edu 360 BD নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url